বাঁশখালী সাব-রেজিষ্ট্রার অফিস চলে সপ্তাহে একদিন, সাব-রেজিস্ট্রারও নেই, চরম ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ! |
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সাথে বাঁশখালীর যোগাযোগ
ব্যবস্থার উন্নতির কারণে প্রায় ৬ লক্ষ মানুষের মধ্যে দেশে বিদেশে
চাকুরি-ব্যবসা বাণিজ্যের সুবাদে অধিকাংশ মানুষ এখন সচ্ছল। বিত্তশালীরা জমি
ক্রয় বিক্রয়ের সাথে জড়িত হয়ে পড়েছেন। এছাড়াও উপকূলীয় এলাকায় শিল্পপতিদের
নজরে থাকায় ও ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসারে শিল্প স্থাপনে সরকারের পক্ষ থেকেও
বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। ফলে জমি রেজিস্ট্রি ও ক্রয়-বিক্রয় বেড়ে
গেছে। প্রতিদিন কবলা, দানপত্র, হেবানামা দলিল দাতা-গ্রহীতা রেজিস্ট্রি কাজ
সম্পন্ন হচ্ছে। সরকারি সাব-রেজিস্ট্রার অন্যত্র বদলি হওয়ায় সাধারণ মানুষ
সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে দলিল লেখকদেরকেও খুঁজে পায়না। নিয়মিতভাবে দলিল
লেখকরা কেবল সোমবার কর্মদিবস হিসাবে উপস্থিত থেকে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
সরেজমিনে ১ মার্চ কালীপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে দেখা যায়, অফিসের ভিতরের কক্ষে বিভিন্ন চেয়ার গুলো ফাঁকা অবস্থায় পড়ে আছে। কেবল ২ জন নকল নবিশ একটি কক্ষে, অপর বাইরের কক্ষে ৫জন নকল নবিশ লেখালেখির কাজ করছে। সাব-রেজিস্ট্রারের বিশ্রাম কক্ষের মুখের দরজায় ছোট অক্ষরে লেখা দুর্নীতি মুক্ত, পাশে লেখা রয়েছে- প্রতি সপ্তাহে সোমবার সকাল-১০টা হইতে দুপুর-১২টা পর্যন্ত গণশুনানি অনুষ্ঠিত হবে। নকল নবিশ মো. হাসানকে অফিসের কর্মচারীদের উপস্থিত সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রধান কারনিক মো. ফারুক জেলা অফিস (ডি.আর অফিস) গেছেন বলে শুনেছি। অন্যরা সহাকারীরা কোথায় জিজ্ঞাস করা হলে জানি বলে জবাব দেন। বাঁশখালী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের প্রধান সহাকারী মোহাম্মদ ফারুকের মুঠোফোনে বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টার দিকে যোগাযোগ করা হলে তিনি ২০ সেকেন্ড কথা বলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোনের সংযোগটি কেটে দেন।
বাঁশখালী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের একজন দলিল লেখক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দলিল রেজিস্ট্রি করতে এসে ক্রেতা-বিক্রেতারা (দাতা-গ্রহীতা) নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে। দুদুকের গণশুনানির পর থেকে এই সমস্যা বেড়েছে। স্থায়ীভাবে যোগ্য সাব-রেজিস্ট্রার নিয়োগ দিলে হয়ত মানুষ হয়রানি থেকে মুক্তি পাবে। দৈনিক পূর্বকোণ
সরেজমিনে ১ মার্চ কালীপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে দেখা যায়, অফিসের ভিতরের কক্ষে বিভিন্ন চেয়ার গুলো ফাঁকা অবস্থায় পড়ে আছে। কেবল ২ জন নকল নবিশ একটি কক্ষে, অপর বাইরের কক্ষে ৫জন নকল নবিশ লেখালেখির কাজ করছে। সাব-রেজিস্ট্রারের বিশ্রাম কক্ষের মুখের দরজায় ছোট অক্ষরে লেখা দুর্নীতি মুক্ত, পাশে লেখা রয়েছে- প্রতি সপ্তাহে সোমবার সকাল-১০টা হইতে দুপুর-১২টা পর্যন্ত গণশুনানি অনুষ্ঠিত হবে। নকল নবিশ মো. হাসানকে অফিসের কর্মচারীদের উপস্থিত সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রধান কারনিক মো. ফারুক জেলা অফিস (ডি.আর অফিস) গেছেন বলে শুনেছি। অন্যরা সহাকারীরা কোথায় জিজ্ঞাস করা হলে জানি বলে জবাব দেন। বাঁশখালী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের প্রধান সহাকারী মোহাম্মদ ফারুকের মুঠোফোনে বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টার দিকে যোগাযোগ করা হলে তিনি ২০ সেকেন্ড কথা বলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোনের সংযোগটি কেটে দেন।
বাঁশখালী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের একজন দলিল লেখক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দলিল রেজিস্ট্রি করতে এসে ক্রেতা-বিক্রেতারা (দাতা-গ্রহীতা) নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে। দুদুকের গণশুনানির পর থেকে এই সমস্যা বেড়েছে। স্থায়ীভাবে যোগ্য সাব-রেজিস্ট্রার নিয়োগ দিলে হয়ত মানুষ হয়রানি থেকে মুক্তি পাবে। দৈনিক পূর্বকোণ





No comments:
Post a Comment