|
বক্তব্য রাখছেন: উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
|
আমার বাঁশখালী.কম, নিজস্ব প্রতিবেদক:
আমি গর্ব করে বলি বাঁশখালী ফাউন্ডেশন আমার সংগঠন। এই ফাউন্ডেশন মানুষ গড়ার ফাউন্ডেশন। সঠিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার সুসংগঠিত ভিত্তি এটি। মেধা যাচাই করে প্রকৃত মেধাবিদের মুল্যায়ণ করার মতো একটি বৃত্তি প্রতিষ্টান যা এতদাঞ্চলের জন্য খুবই প্রয়োজন ছিলো। বাঁশখালী ফাউন্ডেশন বাঁশখালীকে আলো দেখাবে এই আমার প্রত্যাশা বিশেষ অথিতির বক্তব্যে এমনটিই বললেন-বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান মোল্লা।
গত সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) বাঁশখালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে বাফাচ'র ২৭তম বৃত্তিপ্রদান ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মাসুদুর রহমান মোল্লা 'বাঁশখালীর প্রতিটি স্কুল-মাদরাসার ছাত্র-ছাত্রীদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষিদ্ধের ঘোষণা প্রদান করেন। শিগ্রই স্ব স্ব প্রতিষ্টানে নোটিশের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। আজকাল ছেলে মেয়েরা পাঠ্য বই ছাড়া অন্যন্য বই পড়েনা, জ্ঞান চর্চ্চা করেনা। মোবাইল ফোন আর ফেইসবুক নিয়ে ব্যস্ত আমাদের সন্তানেরা। তাই তারা জ্ঞান অনুসন্ধানে পিছিয়ে পড়েছে এভাবে হলে জাতীর ভবিষ্যৎ হারিয়ে যাবে অতলে। শিগ্রই বাঁশখালীর প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্টানে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে।'
অধ্যাপক নেওয়াজ মুহাম্মদ হিরু এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাঁশখালী ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম এর আহ্বায়ক অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন। এতে প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দীন চৌধুরী, মাননীয় উপচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বিশেষ অথিতি ছিলেন বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান মোল্লা, মুহাম্মদ আরিফুল হক মৃদুল, সহকারী ভূমি কমিশনার, বাঁশখালী; মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন, অফিসার ইনচার্জ, বাঁশখালী থানা; মুহাম্মদ রবিউল হোসেন, শিক্ষা কর্মকর্তা বাঁশখালী। কামরুল ইসলাম হোসাইনী, সাবেক মেয়র, পৌরসভা বাঁশখালী, মনোতষ দাশ, প্রধান শিক্ষক বাঁশখালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
এসময় অন্যন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক কমর উদ্দীন, কুতুব উদ্দীন হাছান, আহমদুর রহমান মিটু, অধ্যাপক ফয়েজুল হক, আব্দুল মাবুদ, নুরুল কাদের, অধ্যাপক সুজন বড়ুয়া, প্রিয় বাঁশখালীর সম্পাদক কাজী শাহরিয়ার প্রমূখ।
|
No comments:
Post a Comment