বাঁশখালীতে বিপন্ন মানবতায় নিজ বাড়িতে ঘুমাতে পারছেন না ৪ শিক্ষার্থী - আমার বাঁশখালী ডটকম AmarBanskhali.Com

ব্রেকিং নিউজ

শীর্ষ বিজ্ঞাপন

321

নিউজ এর উপরে বিজ্ঞাপন

Monday, April 23, 2018

demo-image

বাঁশখালীতে বিপন্ন মানবতায় নিজ বাড়িতে ঘুমাতে পারছেন না ৪ শিক্ষার্থী



01

আমার বাঁশখালী.নিজস্ব প্রতিবেদক 
 
পোপন কর্মকার চাম্বল ইউনিয়নের গজার হাট সংলগ্ন কর্মকার পাড়ায় সাড়ে ৩ শতক পৈত্রিক ভিটায় বসবাস করেন। পূর্ব পুরুষের পেশা হিসেবে কামারের দোকানদারী করে জীবিকা নির্বাহ করে ৪ সন্তানকে লেখা পড়া করান। তারা হলেন, শাপলা কর্মকার ১০ শ্রেণী, বাপ্পা কর্মকার ৪র্থ শ্রেণী, জবা  কর্মকার ২য় শ্রেণী, জয়দেব কর্মকার ১ম শ্রেণী। হঠাৎ একদিন পার্শ্ববর্তী নিতায় কর্মকার ও বাবুল কর্মকারের কু নজর পড়ে তাদের পৈত্রিক বাড়ীঘরের উপর। তারা বাড়িটি ভোগ দখলে নেওয়ার জন্য ২০১৫ সালে গ্রহকর্তা পোপন কর্মকারকে একটি মিথ্যা মামলা দিয়ে তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করে। এরপর থেকে বাবুল কমর্ককার ও নিতায় কর্মকার তাদের বাড়ীটি দখলে নেয়। পোপন কার্মকারের স্ত্রী সবিতা কর্মকার পুকুর পাড়ে একটি প্লাষ্টিকের কাগজ দিয়ে ৪ সন্তানকে নিয়ে  রাত্রী যাপন করে আসছিল। জামিন পেয়ে পোপন কর্মকার বিজ্ঞ আদালতে তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে। মামলাটি বর্তমানে চলমান রয়েছে। এরপর বাড়ীতে চাউনী দেওয়ার জন্য বাঁশখালী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করলে তদন্ত কর্মকর্তা এসআই হালিম উভয় পক্ষকে ডেকে মিমাংশা করে দিলেও পরে থানায় বিচার মানলেও বাড়ীতে গিয়ে তার বাড়ীঘরের মেরামত করতে না দেওয়ায় বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে এই অসহায় পরিবারটি। বিপন্ন হচ্ছে ৪ শিক্ষার্থীর লেখাপড়া। 

পোপন কর্মকার জানান, আসামীরা থানায় মানার পরেও বাড়ীতে এসে প্রভাবশালী সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমাদের  বাড়িতে ছাউনী নির্মাণ করতে দেয়না।   সে আরও বলেন,ছেলে-মেয়ে বড় হয়েছে তাদের নিয়ে খোলা আকাশের নিছে ঘুমাতে পারিনা।  
এ ব্যাপারে বাঁশখালী থানার এসআই হালিম জানান, আদালতে মামলাটি চলমান রয়েছে এরপরও থানায় অভিযোগ করলে উভয় পক্ষকে ডেকে ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তি বাসু কর্মকার ও আমি এই পরিবারটির কথা মানবতা বিবেচনা করে ৪ শিশু সন্তান যেন কষ্ট না পায় আপাতত বাড়ীটিতে চাউনী দিয়ে বাড়ীতে বসবাসের কথা বলা হয়েছিল। 







No comments:

Post a Comment

পোস্টের নীচে বিজ্ঞাপন

Pages

Contact Form

Name

Email *

Message *