আমার বাঁশখালী ডেক্স:
বেসরকারি পর্যায়ে দেশের
সর্ব
বৃহৎ
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গন্ডামারা কয়লা
বিদ্যুৎ প্রকল্পের জায়গা
বিরোধ
নিয়ে
এডভোকেট কমিশন
নিয়োগ
করেছে
বিজ্ঞ
আদালত।
বাঁশখালী যুগ্ম
দায়রা
জজ
আদালত
এর
নির্দেশে মঙ্গলবার (২৭
মার্চ)
বিকেলে
পাওয়ার
প্ল্যান্টের নালিশী
জায়গা
পরিমাপের জন্য
জজ
আদালত
চট্টগ্রামের সিনিয়র
আইনজীবি আবুল
হোসাইন
সিকদার
প্রকল্প এলাকা
পরিদর্শন করেছেন।
তবে
পাওয়ার
প্ল্যান্টের সমন্বয়কারী এডভোকেট হুমায়ন
কবির
টাইম
পিটিশন
দাখিল
করায়
নালিশী
জায়গা
পরিমাপ
করা
সম্ভব
হয়নি।
এদিকে
এ
ঘটনায়
মামলার
বাদী
মকবুল
আলী
ওয়াকফ
ষ্টেটের পরিচালক আতিকুল
হক
চৌধুরীসহ অপরাপর
ভূমি
মালিকগণ তাদের
জায়গার
ন্যায্য মূল্য
না
পাওয়ার
অভিযোগ
তুলেছেন। তাছাড়া
নির্মিতব্য পাওয়ার
প্ল্যান্টের জায়গা
অধিগ্রহণে কতিপয়
ভূমি
মালিকগণ জমির
মূল্য
না
পাওয়ারও অভিযোগ
তুলেছেন প্রকল্প সমন্বয়কারীর বিরুদ্ধে।
স্থানীয় ও
মামলা
কর্তৃক
জানা
যায়,
বাঁশখালীর গন্ডামারায় ১৩২০
মেগাওয়াট সম্পন্ন কয়লা
বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ
হাতে
নিয়েছে
দেশের
শীর্ষ
স্থানীয় শিল্প
প্রতিষ্ঠান এস.
আলম
গ্রুপ
ও
চীনের
২টি
সরকারি
প্রতিষ্ঠান। এরই
মধ্যে
প্রকল্পের বেশ
কিছু
স্থাপনা ও
মাটি
ভরাট
কাজ
চলছে।
স্থানীয় মকবুল
আলী
ও
পেঠান
আলী
ওয়াকফ
ষ্টেটের জায়গা
অধিগ্রহণের মূল্য
পরিশোধ
না
করে
কাজ
করায়
বাঁশখালী যুগ্ম
দায়রা
জজ
আদালতে
মামলা
দায়ের
করেন
ওয়াকফ
ষ্টেটের পরিচালকগণ। মকবুল
ওয়াকফ
ষ্টেটের ১০৪
কানি
বা
৪১
একর
জায়গার
উপরে
কোন
ধরনের
কাজ
না
করার
নিষেধাজ্ঞা প্রদান
করে
বিজ্ঞ
আদালত।
তাছাড়া
বিরোধীয় জায়গা
নিয়ে
বিজ্ঞ
আদালত
এডভোকেট কমিশনও
নিয়োগ
করেছে।
সেই
মোতাবেক এডভোকেট কমিশন
নিয়োগের পর
পাওয়ার
প্ল্যান্টের পক্ষ
থেকে
একাধিকবার সময়
চেয়ে
পিটিশন
দেন।
মঙ্গলবার এডভোকেট কমিশনের সার্ভেয়ার সিনিয়র
আইনজীবি আবুল
হোসাইন
সিকদার
জায়গা
পরিমাপ
করতে
গেলে
আবারো
প্রকল্পের পক্ষ
থেকে
টাইম
পিটিশন
দেওয়া
হয়।
টাইম
পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে এডভোকেট কমিশন
১০
দিনের
সময়
মঞ্জুর
করেন।
এদিকে
বারবার
প্রকল্পের পক্ষ
থেকে
সময়
চাওয়ায়
মকবুল
আলী
ওয়াকফ
ষ্টেটের পরিচালক আতিকুর
রহমান
চৌধুরী
হয়রানির অভিযোগ
এনেছেন। অন্যদিকে পেঠান
আলী
ওয়াকফ
ষ্টেটের ৯৬
কানি
জায়গা
নিয়েও
বিজ্ঞ
আদালতের নালিশী
দরখাস্ত রুজু
করেছে
ওই
ওয়াকফ
ষ্টেটের পরিচালক রুবেল
চৌধুরী।
এ
ব্যাপারে পাওয়ার
এস.এস প্ল্যান্টের সমন্বয়কারী এডভোকেট হুমায়ন
কবির
বলেন,
পাওয়ার
প্ল্যান্টের সার্ভেয়ার উপস্থিত না
থাকায়
ও
বিরোধীয় জায়গার
কাগজপত্র প্রস্তুত না
থাকায়
এডভোকেট কমিশনের কাছে
টাইম
পিটিশন
প্রদান
করা
হয়েছে।
মকবুল
ওয়াকফ
ষ্টেটের পরিচালক আতিকুর
রহমান
চৌধুরী
বলেন,
আমাদের
ওয়াকফ
ষ্টেটের জায়গার
উপরে
জোর
পূর্বক
কাজ
চালিয়ে
যাচ্ছে
প্রকল্প কর্তৃপক্ষ।
এই
নিয়ে
বিজ্ঞ
আদালতে
মামলা
দায়ের
করলে
সরজমিন
পরিদর্শন পূর্বক
তদন্ত
প্রতিবেদন দাখিলের জন্য
এডভোকেট কমিশন
নিয়োগ
করেন
বিজ্ঞ
আদালত।
কিন্তু
পাওয়ার
প্ল্যান্টের সমন্বয়কারী বার
বার
টাইম
পিটিশন
দায়ের
করায়
আমরা
হয়রানি
শিকার
হচ্ছি।
এদিকে
প্রকল্পের ভূমির
মালিকগণের টাকা
পরিশোধ
না
করে
ও
ন্যায্য মূল্য
না
দেওয়ায়
প্রকল্প নির্মাণ কাজে
তাদের
মধ্যে
অসন্তোষ দেখা
দিয়েছে। জনকণ্ঠ
No comments:
Post a Comment