আমার বাঁশখালী.কম নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
টানা তিনদিনের প্রবল বর্ষণে পটিয়া ও কর্ণফুলী উপজেলায়
দুই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি। গতকাল মঙ্গলবার থেমে থেমে বৃষ্টি হওয়ায়
মানুষ গৃহবন্দি হয়ে পড়েছে। এদিকে পৌর সদরে বিদ্যুৎ সংযোগ থাকলেও প্রাকৃতিক
দুর্যোগের কারণে দুই উপজেলার অসংখ্য গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
জানা গেছে, গত রোববার শুরু হওয়া বৃষ্টি একটানা তিনদিন ধরে থাকায় পটিয়া ও কর্ণফুলী উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। কর্ণফুলী উপজেলার চরপাথরঘাটা, জুলধা, চরলক্ষ্যা, বড়উঠান ও শিকলবাহা এলাকায় বৃষ্টি ছাড়াও কর্ণফুলী নদীর জোয়ারের পানিতে রাস্তাঘাটের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দুই উপজেলার অসংখ্য গ্রামে বিদ্যুৎ
সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। পটিয়া উপজেলায় পল্লী বিদ্যুৎতের ২০২ স্পটে বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। তাছাড়া ২২টি বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে পড়েছে। ২০টি ট্রান্সফর্মার অকেজো ছাড়াও ২৮টি বৈদ্যুতিক খুঁটির উপরের অংশ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় মূলত ১৭ ইউনিয়নের বেশ কেছিু গ্রামে দুই দিন ধরে বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় হাইদগাঁও, কেলিশহর, কচুয়াই, খরনা, ভাটিখাইন, ধলঘাট, আশিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার লোকজন নানাভাবে ভোগান্তিতে পড়েছেন। এছাড়া, কর্ণফুলী উপজেলায় গোখাদ্য (ঘাস) পানিতে ডুবে থাকায় পাঁচ শতাধিক দুগ্ধ খামারিরা বিপাকে পড়েছেন। খামারিরা জানিয়েছেন, বৃষ্টি ছাড়াও জোয়ারের পানি তাদের এলাকায় ঢুকে পড়ায় বেশি ক্ষতি হয়েছে।
কর্ণফুলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী আমার বাঁশখালী.কম কে জানিয়েছেন, তাদের এলাকায় বৃষ্টির পানি ছাড়াও জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে চরলক্ষ্যা, জুলধা, শাহমীরপুর, ডাঙ্গারচর এলাকার রাস্তাঘাট। আগে থেকেই রাস্তাগুলোতে পানি নিষ্কাশনের কালভার্ট ও ড্রেন না থাকায় মূলত জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
চট্টগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ (সদর দপ্তর পটিয়া) এর জেনারেল ম্যানেজার আবু বক্কর সিদ্দিক আমার বাঁশখালী.কম কে বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে তাদের এবার বেশকিছু ক্ষতি হয়েছে। যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে তা পুনরায় সংযোগ দিতে কাজ চলছে। ২০২টি স্পটে বৈদ্যুতিক তার ছিড়ে যাওয়ায় বেশ কিছু গ্রামে বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন রয়েছে। কাজ শেষ হলে দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে বলে জানান।
জানা গেছে, গত রোববার শুরু হওয়া বৃষ্টি একটানা তিনদিন ধরে থাকায় পটিয়া ও কর্ণফুলী উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। কর্ণফুলী উপজেলার চরপাথরঘাটা, জুলধা, চরলক্ষ্যা, বড়উঠান ও শিকলবাহা এলাকায় বৃষ্টি ছাড়াও কর্ণফুলী নদীর জোয়ারের পানিতে রাস্তাঘাটের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দুই উপজেলার অসংখ্য গ্রামে বিদ্যুৎ
সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। পটিয়া উপজেলায় পল্লী বিদ্যুৎতের ২০২ স্পটে বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। তাছাড়া ২২টি বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে পড়েছে। ২০টি ট্রান্সফর্মার অকেজো ছাড়াও ২৮টি বৈদ্যুতিক খুঁটির উপরের অংশ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় মূলত ১৭ ইউনিয়নের বেশ কেছিু গ্রামে দুই দিন ধরে বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় হাইদগাঁও, কেলিশহর, কচুয়াই, খরনা, ভাটিখাইন, ধলঘাট, আশিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার লোকজন নানাভাবে ভোগান্তিতে পড়েছেন। এছাড়া, কর্ণফুলী উপজেলায় গোখাদ্য (ঘাস) পানিতে ডুবে থাকায় পাঁচ শতাধিক দুগ্ধ খামারিরা বিপাকে পড়েছেন। খামারিরা জানিয়েছেন, বৃষ্টি ছাড়াও জোয়ারের পানি তাদের এলাকায় ঢুকে পড়ায় বেশি ক্ষতি হয়েছে।
কর্ণফুলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী আমার বাঁশখালী.কম কে জানিয়েছেন, তাদের এলাকায় বৃষ্টির পানি ছাড়াও জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে চরলক্ষ্যা, জুলধা, শাহমীরপুর, ডাঙ্গারচর এলাকার রাস্তাঘাট। আগে থেকেই রাস্তাগুলোতে পানি নিষ্কাশনের কালভার্ট ও ড্রেন না থাকায় মূলত জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
চট্টগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ (সদর দপ্তর পটিয়া) এর জেনারেল ম্যানেজার আবু বক্কর সিদ্দিক আমার বাঁশখালী.কম কে বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে তাদের এবার বেশকিছু ক্ষতি হয়েছে। যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে তা পুনরায় সংযোগ দিতে কাজ চলছে। ২০২টি স্পটে বৈদ্যুতিক তার ছিড়ে যাওয়ায় বেশ কিছু গ্রামে বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন রয়েছে। কাজ শেষ হলে দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে বলে জানান।
No comments:
Post a Comment