বাহারচড়ায়
বিদ্যালয়ের শিক্ষক যোগ সাজে প্রশ্ন ফাঁস বিভিন্ন দূর্নীতির অভিযোগ: দৃষ্টিহীস
প্রশাসন!!!
আমার বাঁশখালী:
চট্টগ্রামের
বাঁশখালী উপজেলার বাহারচরা রত্নপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক কতৃক প্রশ্নফাঁস সহ বিভিন্ন দূর্নীতি আর অনিয়ম। অভিযোগ
উঠেছে।![]() |
| ফেইজবুক পোষ্ট!! |
স্থানীরা কয়েক জনের সাথে কথা বলে জানা যায়, বিগত দশম শ্রেনির টেস্ট পরিক্ষা-২০১৭ থেকে চলছে বলে এমন দূর্নীতির খবর পাওয়া যাচ্ছে। নবাগত নিয়োগ প্রাপ্ত খণ্ডকালীন সুমন সুত্রধর নামের এক শিক্ষক প্রধান শিক্ষক মৃদুল কান্তি'র সহযোগিতায় পরিক্ষায় প্রশ্ন বাণিজ্য করে আসছে। এখবর শিক্ষার্থীদের মধ্যে জানা-জানি হয়েছে। পরবর্তীতে বিগত ৩০-১১-২০১৭ইংরেজী রোজ (বৃহস্পতিবার) নবম শ্রেনীর বার্ষিক পরিক্ষায় নাসরিন (ছদ্মনাম) এক শিক্ষার্থীকে প্রশ্ন দিলে সে শিক্ষার্থী প্রশ্ন সহ নকল নিয়ে হাতে-নাতে অপর শিক্ষকের কাছে ধরা পড়েন। শিক্ষার্থী'কে জিজ্ঞাসা করা হলে জানান সুমন স্যার বুধবার রাত্রে আমাকে ৩০০০ টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন দিলে তা পড়ে শেষ করতে না পারায় প্রশ্নে লিখে নিয়ে আসছি। শিক্ষার্থী আরো জানান স্যার থেকে আমরা যারা প্রাইভেট পড়ি আমাদের সবাইকে পরিক্ষার খাতায় নাম্বার বাড়িয়ে দেন। এবং আমাকে সহ কয়েকজনের কাছে প্রশ্ন বিক্রি করেন। প্রশ্ন দিলে ৩০০০ টাকা নেন আর প্রশ্ন ফোনে বললে ২০০০ টাকা নেন। এব্যাপারে স্কুল প্রধান শিক্ষক মৃদুল কান্তির সাথে কথা বলতে চাইলে মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। কয়েকজন শিক্ষার্থীর সাথে কথা বললে তারা ক্ষোভের দৃষ্টিতে জানান সুমন স্যার অনেক ছাত্রীকে পরিক্ষায় নাম্বার বাড়িয়ে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে প্রেমের প্রস্থাব দিয়েছেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করতে সেইসব ছাত্রীদের সাথে কথা বললে তারা কান্না সুরে বলেন শিক্ষক যদি এমন করে থাকেন আমরা শিক্ষা গ্রহণ করব কিভাবে? স্কুলে যেতে ও প্রাইভেট পড়তে আমাদের মনে সবসময় ভয় কাজ করে। এবং আমাদের অভিভাবক আমাদের নিয়ে সারাক্ষণ চিন্তায় মগ্ন থাকেন। এলাকাবাসী সহ সকল শিক্ষার্থীর দাবী এমন কুলাঙ্গার শিক্ষক'কে দ্রুত নিয়োগ বাতিল করে অপসারণ করা না গেলে পরবর্তীতে স্কুল ও এলাকার মান ক্ষুণ্ণ হবে। তাই স্কুলের মান রক্ষার্থে স্থানীয় এলাকাবাসী মাননীয় শিক্ষা অফিসারের একান্ত হস্তক্ষেপ কামনা করেন।বিদ্র,,,ট্যাগ করার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত
![]() |
|
ফেইজবুক পোষ্ট!! |
আর এতে সহযোগিতা করছেন শিক্ষক। বিশেষ করে দুর্নীতিবাজ কিছু শিক্ষকের হাত ধরে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ঘটছে। যারা প্রশ্ন ফাঁস করছে এবং যে ছাত্র-ছাত্রী বা অভিভাবক টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন কিনছে তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়া কঠিন শাস্তি দেয়া দরকার।কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্টান বাণিজ্যিকীকরণ হয়ে গেছে। কয়েক জন শিক্ষকরা মিলেমিশে ভিবিন্ন ভাবে ছাত্র-ছাত্রী এবং অসচেতন অভিবাবকদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
সাধারণ জনগণ কে একতাবদ্ধ হয়ে এই সব বাণিজ্যিক প্রতিষ্টান কিংবা দুর্নীতিবাজ শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তুলতে হবে না হয় আমার/আপনার ভাই-বোন ছেলে-মেয়ের জীবণ নষ্ট হবে।অন্ধকারে ডুবে যাবে তাদের ভবিষ্যৎ।
বিষয়টি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারের ঝড় চলছে
কয়েকটি ফেইজবুক থেকে সংগ্রহ







No comments:
Post a Comment