আমার বাঁশখালী.কম ডেক্সঃ
চট্টগ্রামে রেলের ডিপো থেকে রাত-দিন সমানতালে চুরি হচ্ছে, পুরনো মালামাল। যাতে ডিপোর কর্মকর্তাসহ অনেকেই এখন বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক। কিন্তু সব জেনেও কোনো ব্যবস্থা নেয় না রেল কর্তৃপক্ষ। চাকরির মেয়াদ শেষে শাস্তি কেবল, অভিযুক্তদের টাকা আটকে রাখা।
চট্টগ্রামে রেলের ডিপো থেকে রাত-দিন সমানতালে চুরি হচ্ছে, পুরনো মালামাল। যাতে ডিপোর কর্মকর্তাসহ অনেকেই এখন বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিক। কিন্তু সব জেনেও কোনো ব্যবস্থা নেয় না রেল কর্তৃপক্ষ। চাকরির মেয়াদ শেষে শাস্তি কেবল, অভিযুক্তদের টাকা আটকে রাখা।
কারখানা থেকে সচরাচর রাতে চুরি হলেও পুরনো সেল ডিপো বা স্ক্র্যাপ
মালের গুদাম থেকে রাত-দিন দুই সময়েই মালামাল সরানো হয়। যার প্রমাণ মিলেছে
সম্প্রতি তোলা ছবিতে। যাতে সহায়তা করে রেলের কর্মচারীরাই।
চোরাই মালামালের অন্যতম ক্রেতা গফুর সওদাগর। যিনি মালামাল বিক্রি করেন আগ্রাবাদ চারিয়া পাড়ার বাবুল সওদাগরের দোকানে। মূলত ভোরের দিকে গফুর বা তার প্রতিনিধি এসব মালামাল নিয়ে যায়। চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের ক্যামেরায় সেই দৃশ্য ধরা পড়লেও বিষয়টি অস্বীকার করেন বাবুল।
পূর্বাঞ্চল রেলের সব স্ক্র্যাপ মালামাল পাঠানো হয় চট্টগ্রামের পুরনো সেল ডিপোতে। সেখান থেকেই বিক্রি হয় এসব সামগ্রী। তবে এর বড় একটি অংশই গায়েব হয়ে যায়। চুরির বিষয়টি স্বীকার করলেও নিজেকে নির্দোষ দাবী করেন ডিপো কর্মকর্তা।
অনুসন্ধান বলছে, চুরিতে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত মোহাম্মদ ইউনুস। যে টাকায় নগরীর আকবর শাহ এলাকার হাউজিং সোসাইটিতে কিনেছেন দুটি প্লট। একটিতে যৌথ মালিকানায় ৪ তলা বাড়ি বানিয়ে সেখানেই থাকেন তিনি। অপর প্লটটিতে ঘর তুলে ভাড়া দিয়েছেন।
পুরনো ডিপো থেকে মালামাল চুরির বিষয়টি কর্তৃপক্ষেরও জানা। তবে বন্ধে নেই তেমন কোন পদক্ষেপ। কেবল চাকরি শেষে ডিপো কর্মকর্তার যাবতীয় পাওনা আটকে দেয়াই যেন সমাধান।
চুরির কারণেই রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে পুরনো সেল ডিপোর বার্ষিক বিক্রির যে লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয় তাতে থাকে বড় ঘাটতি। তাছাড়া, পুরনো মালপত্র বিক্রিতে লাভের পরিবর্তে ব্যাপক লোকসান গুনতে হয় রেল কর্তৃপক্ষকে।
চোরাই মালামালের অন্যতম ক্রেতা গফুর সওদাগর। যিনি মালামাল বিক্রি করেন আগ্রাবাদ চারিয়া পাড়ার বাবুল সওদাগরের দোকানে। মূলত ভোরের দিকে গফুর বা তার প্রতিনিধি এসব মালামাল নিয়ে যায়। চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের ক্যামেরায় সেই দৃশ্য ধরা পড়লেও বিষয়টি অস্বীকার করেন বাবুল।
পূর্বাঞ্চল রেলের সব স্ক্র্যাপ মালামাল পাঠানো হয় চট্টগ্রামের পুরনো সেল ডিপোতে। সেখান থেকেই বিক্রি হয় এসব সামগ্রী। তবে এর বড় একটি অংশই গায়েব হয়ে যায়। চুরির বিষয়টি স্বীকার করলেও নিজেকে নির্দোষ দাবী করেন ডিপো কর্মকর্তা।
অনুসন্ধান বলছে, চুরিতে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত মোহাম্মদ ইউনুস। যে টাকায় নগরীর আকবর শাহ এলাকার হাউজিং সোসাইটিতে কিনেছেন দুটি প্লট। একটিতে যৌথ মালিকানায় ৪ তলা বাড়ি বানিয়ে সেখানেই থাকেন তিনি। অপর প্লটটিতে ঘর তুলে ভাড়া দিয়েছেন।
পুরনো ডিপো থেকে মালামাল চুরির বিষয়টি কর্তৃপক্ষেরও জানা। তবে বন্ধে নেই তেমন কোন পদক্ষেপ। কেবল চাকরি শেষে ডিপো কর্মকর্তার যাবতীয় পাওনা আটকে দেয়াই যেন সমাধান।
চুরির কারণেই রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে পুরনো সেল ডিপোর বার্ষিক বিক্রির যে লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয় তাতে থাকে বড় ঘাটতি। তাছাড়া, পুরনো মালপত্র বিক্রিতে লাভের পরিবর্তে ব্যাপক লোকসান গুনতে হয় রেল কর্তৃপক্ষকে।
No comments:
Post a Comment