আমার বাঁশখালী.কম.ডেক্স রিপোর্টার মোঃ রোবেল.
হাসিমুখ ফাউন্ডেশন আর্তমানবতার সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। শিক্ষা সেবার কাজে হাসিমুখ সবসময় পাশে দাঁড়িয়েছে মেধাবী ও অসহায়দের পাশে। ঝড়ে পড়া শিক্ষার্থীদের পাশে দাড়ানোর লক্ষ্যে, মেধাবিদের স্বপ্নের সারথি হয়ে কাজ করার মানসে এই সংগঠন সদা কাজ করে যাচ্ছে। নিঃস্বার্থ মানবসেবাই হাসিমুখের কাজ।গত ৩০ অক্টোবর আগুনে পুড়ে নিঃস্ব হয়ে যায় বাঁশখালী উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের বাঁশখালা গ্রামের ৮টি হতদরিদ্র পরিবার। পুড়ে যাওয়া পরিবারগুলোর ১১ ক্ষুদে শিক্ষার্থীও আগুনের লেলিহান শিখায় হারিয়েছে শিক্ষা উপকরণ সহ সব কিছুই। 'আর্ত সেবা মানবতার কল্যাণে' স্লোগানে প্রতিষ্ঠিত 'হাসিমুখ ফাউন্ডেশন' এই ১১ শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়িয়েছে। তাদের ফুল সেট স্কুল ড্রেস ও শিক্ষা সামগ্রী প্রদান করা হয়েছে ।
বাঁশখালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কাঞ্চন গুপ্ত ও পশ্চিম বাঁশখালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলমের আবেদনের প্রেক্ষিতে ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ানোর এই উদ্যোগ নেয় হাসিমুখ ফাউন্ডেশন, জানিয়েছেন -ফাউন্ডেশন মুখপাত্র এস এম জসিম উদ্দীন। বুধবার এক অনাড়ম্বর আয়োজনে হাসিমুখের অন্যতম তত্বাবধায়ক মুহাম্মদ শাহাবুদ্দীনের উপস্থিতিতে তাদের কাছে ড্রেস ও শিক্ষা উপকরণ হস্তান্তর করা হয়েছে।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাঁশখালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক দিপ্তী শীল, রানু বেগম, শারমিন আকতার, জন্নাতুল মাওয়া, রাশেদুল ইসলাম, জগন্নাথ পাল প্রমুখ। উল্লেখ্য বাহারছড়ার আরো ১৩ জন শিক্ষার্থী নিয়মিত সুবিধে পাচ্ছে হাসিমুখ ফাউন্ডেশন থেকে। তাছাড়া সারা বাঁশখালী জুড়ে অভাবী অনাথ মেধাবী শিক্ষার্থীদের নিয়মিত শিক্ষা সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছে হাসিমুখ ফাউন্ডেশন।
No comments:
Post a Comment