১৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এলো বাঁশখালীর ৭৮ মাঝি! - আমার বাঁশখালী ডটকম AmarBanskhali.Com

ব্রেকিং নিউজ

শীর্ষ বিজ্ঞাপন

321

নিউজ এর উপরে বিজ্ঞাপন

Sunday, July 29, 2018

demo-image

১৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এলো বাঁশখালীর ৭৮ মাঝি!

troler
ফাইল ফটো

আমার বাঁশখালী ডেস্ক:

বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়া সীমানেত্ম গতকাল শনিবার দুপুরে জলদস্যুদের ১৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেলো বাঁশখালীর ৪ ফিশিং বোটের ৭৮ মাঝি-মালস্না। এর আগেও অনত্মত ৮টি ফিশিং বোটের মালিকদের কাছ থেকে জলদস্যুরা ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করেছে। এই নিয়ে বাঁশখালীর জেলে পলস্নীগুলোতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
জলদস্যুদের বেপরোয়া মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনায় ফিশিং বোটের মালিকরা সংশিস্নষ্ট আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অভিযোগ করেও কোনো সাহায্য-সহযোগিতা পান না বলে অভিযোগ করেছেন।
মুক্তিপণ প্রদানকারী মালিকরা হচ্ছেন ফিশিং বোট আলস্নাহ’র দয়ার মালিক আব্দুল খালেক, মায়ের দোয়ার আলী হোসেন, কালু ফকিরের ফজল কাদের এবং আলস্নাহ’র দানের মো. মিয়া। প্রত্যেক ফিশিং বোট থেকে ৪ লাখ টাকা করে ১৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করা হয়েছে।

বাঁশখালী ফিশিং বোট মালিক সমিতির সভাপতি মো. এয়ার আলী বলেন, বঙ্গোপসাগরে এখন জলদস্যুদের উৎপাত বেড়ে গেছে। গভীর সাগর থেকে মাছ ধরে বাড়ি ফেরার পথে গত শুক্রবার রাতে বাঁশখালীর শেখেরখীল এলাকার ৪টি ফিশিং বোট ৭৮ জন মাঝি-মালস্নাসহ জিম্মি করে রাখে জলদস্যুরা। বোট মালিকদের কাছ থেকে ফোনে ৪ লাখ টাকা করে চাঁদা দাবি করে। না দিলে জেলেদের হত্যার হুমকি দেয়। গতকাল দুপুরে টাকা দিয়ে জিম্মিদশা থেকে মুক্তি পায় তারা।
বাঁশখালী থানার এএসআই মো. নুরম্নন্নবী বলেন, বঙ্গোপসাগর এলাকা বাঁশখালী থানার অধীনে পড়ে নাই। তাছাড়া এ ধরনের কোনো অভিযোগ থানায় কেউ করেনি। অভিযোগ পেলে সংশিস্নষ্ট দপ্তরকে জানিয়ে দিয়ে সাহায্য করা যেত। সূত্র: সুপ্রভাত বাংলাদেশ।

No comments:

Post a Comment

পোস্টের নীচে বিজ্ঞাপন

Pages

Contact Form

Name

Email *

Message *