ইদানীং
সব চাইতে বড় সমস্যা যেটি হচ্ছে তা হলো অনেককেই বয়সের তুলনায় বেশি বয়স্ক
লাগে। এছাড়াও বয়স হয়ে গেলে তো অবশ্যই তার ছাপ পড়ে দেহ ও চেহারায়।
আমার বাঁশখালী ডেক্স:
এই জিনিসটি বেশি দেখা যায় ছেলেদের মধ্যে।
কাজের চাপ, মানসিক চাপ এবং দেহের সঠিক যত্ন না নেয়ার ফলে অনেক কম বয়সী
ছেলেকেও বুড়িয়ে যেতে দেখা যাক দ্রুত।
একটু বয়স হয়ে গেলে অনেকেই সেই বয়স ঢাকার
অনেক চেষ্টা করেন। ছেলেরাও এর থেকে পিছিয়ে নেই একেবারেই। তারাও চান তাদের
একটু কম বয়সী দেখাক। আর এজন্য ছেলেরা যে কাজগুলো করতে পারেন তার একটি
তালিকা দেখে নিতে পারেন।
চশমার পরিবর্তে কন্টাক লেন্স ব্যবহার করুন
যারা চোখের সমস্যার জন্য চশমা ব্যবহার
করেন তারা চশমা ব্যবহার না করে কন্টাক লেন্স ব্যবহার করুন। কারণ চশমা
ব্যবহার করলে একটু বেশি ভারিক্কী ও বয়স্ক দেখায় যে কাউকেই।
সানগ্লাসের সঠিক ব্যবহার শিখুন
সানগ্লাস একজন মানুষকে স্টাইলিশ করে দেয়ার
পাশাপাশি বয়স কমিয়ে দেয়ার ক্ষমতা রাখে। আপনার প্রয়োজন নিজের চেহারার সাথে
মানানসই সানগ্লাসের।
গলার ভাঁজ ঢেকে ফেলুন দাঁড়িতে
একটু বয়স হয়ে গেলে গলায় ভাঁজ পরে যার
কারণে অনেক বেশি বয়স্ক মনে হয় ছেলেদের। এই সমস্যা দূর করতে কোনো স্টাইলিশ
দাঁড়ির ছাঁট রাখুন। এতে গলার ভাঁজ ঢাকা পরে যাবে।
চুলের যত্নে কাজ করুন
চুলের যত্ন সম্পর্কে সতর্ক হয়ে যান। চুল
পড়া রোধে চুলের যত্ন নিন। চুলকে স্টাইলিশ রাখতে প্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট
ব্যবহার করুন। চুল পড়ে টাক হয়ে গেলে অনেক বেশি বয়স্ক দেখাবে।
চুলের স্টাইলে পরিবর্তন আনুন
বয়স হয়ে গেলেই যে চুলে ভালো কোনো স্টাইলিশ
ছাঁট দিতে পাড়বেন না তা তো নয়। এর চাইতে যদি ভালো কোনো মানানসই স্টাইলিশ
ছাঁটে চুল কাটতে পারেন তবে বয়স অনেক কম লাগবে। যদি চুল পড়ে টাক হয়ে থাকে
তবে একেবারে চুল ফেলে দিন। এতে টাকের তুলনায় বেশ স্টাইলিশ ও কম বয়েসি
লাগবেন দেখতে।
ঠোঁটের যত্ন নিন
ঠোঁটের যত্নে সতর্ক হোন। ঠোঁট শুকনো
দেখালে এবং ফেটে থাকলে অথবা কালচে ভাব থাকলে বিশ্রী দেখানোর পাশাপাশি বয়স্ক
দেখায়। তাই নিয়মিত ঠোঁটের যত্ন নিন। ভালো লিপবাম ব্যবহার করুন। ধূমপান
ছেড়ে দিন।
সাদা চুল ঢেকে ফেলুন
যদি চুল পেকে সাদা হওয়া শুরু করে তবে চুল
রঙ করতে একবারেই পিছপা হবেন না। সতর্কতার সাথে সকল সাদা চুল ঢেকে ফেলুন।
এতে বয়স প্রায় ১০ বছর কমে যাবে।
সুঠাম দেহের অধিকারী হোন
আপনার দেহ যদি ঢিলেঢালা গোছের হয়ে থাকে
তবে আপনাকে অনেক বয়স্ক দেখাবে। তাই কম বয়সী দেখাতে চাইলে দৈহিক গড়নের প্রতি
লক্ষ্য রাখুন। নিয়মিত ব্যায়াম করে শারীরিক গঠন সুঠাম রাখুন। এতে বয়স হলেও
বোঝা যাবে না।
সঠিক পোশাক নির্বাচন করুন
সঠিক পোশাক নির্বাচন বয়স অনেকটা কমিয়ে
দেয়ার ক্ষমতা রাখে। আপনাকে কোন ধরণের পোশাকে মানাবে এবং কোন রঙে আপনাকে
ভালো দেখাবে এই সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। সঠিক পোশাক নির্বাচন করলে বয়স অনেকটা
কমে যাবে।
পিঠ সোজা করে দাঁড়ান
অঙ্গবিন্যাস সঠিক রাখুন। আপনি পিঠ বাকা করে দাঁড়ালে আপনাকে বয়স্ক মনে হবে। সোজা হয়ে দাঁড়ান এবং অভ্যাস করুন।
ত্বকের যত্ন নিন
ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে গেলে বয়স অনেক
বেশি মনে হয়। তাই ত্বককে হাইড্রেট ও ময়সচারাইজ করুন। ভালো ময়েসচারাইজার
ব্যবহার করুন এবং প্রচুর পানি পান করুন।
‘বুড়ো হয়ে গিয়েছি’ এই চিন্তা বন্ধ করুন
সবশেষে আরও যে কাজটি করতে পারেন তা হলো
বুড়ো হয়েছেন এই ধরণের চিন্তা বাদ দিন। আপনি নিজে মনের দিক থেকে তরুণ থাকলে
তা আপনার চেহারায়ও ফুটে উঠবে।
নিয়মিত যৌনমিলন না করলে যে ধরনের ক্ষতি হয় মহিলাদের জেনে নিন ►দেখুন ভিডিও টি
নিয়মিত যৌনমিলন না করলে যে ধরনের ক্ষতি হয় মহিলাদের জেনে নিন ►দেখুন ভিডিও টি
ভিডিওটি দেখতে নিচে যান……
প্রস্রাবে বীর্য !!
পুরুষের যখন বীর্যপাত ঘটে স্বাভাবিকভাবে
সেটা মূত্রনালীদিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে; কিন্তু সেটা না হয়ে বীর্য যদি
পেছনের দিক দিয়ে মূত্রথলিতে চলে যায় তাহলে তাকে রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন
বলে।
যেভাবে ঘটেস্বাভাবিকভাবে মূত্রথলির
স্ফিংটার সঙ্কুচিত হয় এবং শুক্রাণু মূত্রনালীতে ধাবিত হয়। রেট্রোগ্রেড
ইজাকুলেশনের ক্ষেত্রে এই স্ফিংটার ঠিকমতো কাজ করে না।
কারণ এ ধরনের বীর্যপাতের কারণ অটোনমিক
স্নায়ুতন্ত্র কিংবা প্রোস্টেট অপারেশনের জন্য হতে পারে। টিইউআরপি (ট্রান্স
ইউরেথ্রাল রিসেকশন অব প্রোস্টেট)-এর একটি সাধারণ জটিলতা হচ্ছে রেট্রোগ্রেড
ইজাকুলেশন।
কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণেও
রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন হয়। এসব ওষুধের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ওষুধটি হচ্ছে
ট্যামসুলোসিন (Tamsulosin)_ এই ওষুধটি বিভিন্ন কারণে মূত্রপথের
মাংসপেশিগুলোকে শিথিল করতে ব্যবহার করা হয়। এসব ওষুধ মূত্রথলির স্ফিংটারকে
শিথিল করতে পারে এবং এ কারণে স্ফিংটার পুরোপুরি সঙ্কুচিত হতে ব্যর্থ হয়।
অ্যান্টি ডিপ্রেস্ট্যান্ট এবংঅ্যান্টিসাইকোটিক ওষুধগুলোও এ ধরনের সমস্যা তৈরি করে থাকে।
যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের জটিলতা
হিসেবে রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন হতে পারে। ডায়াবেটিসের রোগীরা যদি দীর্ঘ দিন
ধরে রক্তের চিনি নিয়ন্ত্রণ না করেন তাহলে এ সমস্যাটি দেখা দেয়।
মূত্রথলির স্ফিংটারের স্নায়ু সমস্যার কারণে এটা হয়।
রোগ নির্ণয়সাধারণত বীর্যস্খলনের পরপরই প্রস্রাব পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে প্রস্রাবে বীর্য পাওয়া যাবে।
কার্যকর চিকিৎসারেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশনের
কারণে বন্ধ্যাত্বঘটতে পারে অর্থাৎ ওই পুরুষের স্ত্রী সন্তান উৎপাদন থেকে
বঞ্চিত হন। এ ক্ষেত্রে পুরুষেরশুক্রাণু মহিলার যোনিতে পৌঁছতে পারে না। তাই
গর্ভসঞ্চার করার জন্য পুরুষটির প্রস্রাব সেনট্রিফিউজড করা হয় এবং শুক্রাণু
আলাদা করে তা মহিলার মধ্যে প্রবেশ করানো হয়।রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশনের ৪০
শতাংশ পুরুষের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, সিউডোইফিড্রিন ব্যবহারে বীর্যস্খলনের
গুণগত উন্নতি হয়েছে। তবে মনে রাখতে হবে, এই ওষুধের সাথে পুরুষাঙ্গ শিথিল
হওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যাদের সর্বক্ষণ পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে থাকে তাদের
চিকিৎসার জন্য সিউডোইফিড্রিন ব্যবহার করা হয়। যেসব পুরুষের পুরুষাঙ্গ
ঠিকমতো উত্থিত হয় না এবং যেসব পুরুষের রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন হয় তাদের
অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। এ ক্ষেত্রে একসাথে দু’টো ওষুধ দেয়া
হয়। যেমন সিউডোইফিড্রিন এবং সিলডানাফিল।
No comments:
Post a Comment