আমার বাঁশখালী.কম.ডেক্স রিপোর্টার মোঃ রোবেল.
তাঁরা তিনজন। কক্সবাজারের টেকনাফের বাসিন্দা। সেখান থেকে পেটের ভেতর করে
চট্টগ্রামে নিয়ে আসেন ইয়াবা। কিন্তু মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের
কর্মকর্তাদের কাছে সেই খবর পৌঁছে যায়।
চট্টগ্রাম নগরের কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতু এলাকায় একটি বাসে তল্লাশি চালিয়ে আজ সোমবার দুপুরে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিন আসামি হলেন, রশিদ আহমেদ, মাহমুদা বেগম ও নুরুল আমিন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মেট্রো অঞ্চলের পরিদর্শক তপন কান্তি শর্মা প্রথম আলোকে বলেন, প্রথমে তাঁরা ইয়াবা বহনের বিষয়টি অস্বীকার করে। পরে এক্স-রে নিশ্চিত হওয়া যায় পেটের ভেতর ইয়াবা রয়েছে। বিকেলের দিকে সবার পেট থেকে একে একে ৪ হাজার ২০০ ইয়াবা বড়ি বের করা হয়। এগুলো ছোট ছোট প্যাকেটভর্তি ছিল। এ ঘটনায় বাকলিয়া থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরের কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতু এলাকায় একটি বাসে তল্লাশি চালিয়ে আজ সোমবার দুপুরে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিন আসামি হলেন, রশিদ আহমেদ, মাহমুদা বেগম ও নুরুল আমিন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মেট্রো অঞ্চলের পরিদর্শক তপন কান্তি শর্মা প্রথম আলোকে বলেন, প্রথমে তাঁরা ইয়াবা বহনের বিষয়টি অস্বীকার করে। পরে এক্স-রে নিশ্চিত হওয়া যায় পেটের ভেতর ইয়াবা রয়েছে। বিকেলের দিকে সবার পেট থেকে একে একে ৪ হাজার ২০০ ইয়াবা বড়ি বের করা হয়। এগুলো ছোট ছোট প্যাকেটভর্তি ছিল। এ ঘটনায় বাকলিয়া থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment