আমার বাঁশখালী.কম-ডেক্স রিপোর্টার মোঃ রোবেল.
বাঁশখালীর নাপোড়া ৮নং ওয়ার্ড ভিলেজার পাড়া এলাকায় বিধবা নুরুন্নাহারের বসত ভিটা দখলের উদ্দেশ্যে বাড়ীঘর ভাংচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষ সুত্রে জানা যায়, মৃত আমির হামজার স্ত্রী নুরুন্নাহার ৩ সন্তান ও ২ মেয়েকে নিয়ে ১৯৮৮ সাল থেকে ভিলেজার পাড়া এলাকায় বসবাস করে আসছিল। আমার বসতভিটাটি পার্শ্ববর্তী সামশুল আলমের কু-নহরে পড়লে সে আমাকে ও আমার বাড়িঘর উচ্ছেদ করার উদ্দেশ্যে নুর জাহান, মোঃ লোকমান, সুমি আক্তার, শেয়ার আলী, জাকের মিয়াকে নিয়ে গত শুক্রবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় আমার বাড়িঘরের উপর হামলা ও লোটপাট চালায়। এসময় আমার ঘরের বাশের ভেড়া.টিনের চাউনী যুক্ত বসতঘরটি সম্পূর্ণ ভাঙ্গিয়া মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়।
এসময় ঘরে থাকা মূল্যবান কাপড় চোপড়, আসবাবপত্র, লুট করিয়া নিয়া যায়। নুরুন্নাহার বলেন, আমরা কোন উপায় না পেয়ে আজ মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোমেনা আক্তারের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করিতে আসলে তারা বিষয়টি জানতে পেরে ঐ সময় আমার ঘরটি সম্পূর্ণ আগুন দিয়া পুুড়িয়া দেয়। ঘরে থাকা ১,২০,০০০/- টাকার চাউল, আলু, ধান, শষ্যের বীজ সহ গৃহ সামগ্রী পুুড়িয়া দেয়। ঘটনার বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোমেনা আক্তার কে অভিযোগ করিলে, উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিষয়টি মানবিক দিক বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানের জন্য পুইছড়ি ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে প্রেরণ করে।
এ ব্যাপারে অভিযোক্ত শের আলী বলেন, বাদীর স্বামী আমার ভগ্নিপতি সামশুল আলমকে জমি বিক্রির পরও দখল না ছাড়ায় তারা ঘর বাড়ি ভেঙ্গে দিয়েছে বলে আমি জানতে পারি এবং তারা স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের বিচারেও জমি ছেড়ে দেওয়ার কথা বললে তারা এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের কোন কথায় কান না দিয়ে ঐ জায়গায় বসবাস করে আসছিল। তাই তারা তাদের ঘরটি ভেঙ্গে দিতে বাধ্য হয়।
বাঁশখালীর নাপোড়া ৮নং ওয়ার্ড ভিলেজার পাড়া এলাকায় বিধবা নুরুন্নাহারের বসত ভিটা দখলের উদ্দেশ্যে বাড়ীঘর ভাংচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষ সুত্রে জানা যায়, মৃত আমির হামজার স্ত্রী নুরুন্নাহার ৩ সন্তান ও ২ মেয়েকে নিয়ে ১৯৮৮ সাল থেকে ভিলেজার পাড়া এলাকায় বসবাস করে আসছিল। আমার বসতভিটাটি পার্শ্ববর্তী সামশুল আলমের কু-নহরে পড়লে সে আমাকে ও আমার বাড়িঘর উচ্ছেদ করার উদ্দেশ্যে নুর জাহান, মোঃ লোকমান, সুমি আক্তার, শেয়ার আলী, জাকের মিয়াকে নিয়ে গত শুক্রবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় আমার বাড়িঘরের উপর হামলা ও লোটপাট চালায়। এসময় আমার ঘরের বাশের ভেড়া.টিনের চাউনী যুক্ত বসতঘরটি সম্পূর্ণ ভাঙ্গিয়া মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়।
এসময় ঘরে থাকা মূল্যবান কাপড় চোপড়, আসবাবপত্র, লুট করিয়া নিয়া যায়। নুরুন্নাহার বলেন, আমরা কোন উপায় না পেয়ে আজ মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোমেনা আক্তারের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করিতে আসলে তারা বিষয়টি জানতে পেরে ঐ সময় আমার ঘরটি সম্পূর্ণ আগুন দিয়া পুুড়িয়া দেয়। ঘরে থাকা ১,২০,০০০/- টাকার চাউল, আলু, ধান, শষ্যের বীজ সহ গৃহ সামগ্রী পুুড়িয়া দেয়। ঘটনার বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোমেনা আক্তার কে অভিযোগ করিলে, উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিষয়টি মানবিক দিক বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানের জন্য পুইছড়ি ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে প্রেরণ করে।
এ ব্যাপারে অভিযোক্ত শের আলী বলেন, বাদীর স্বামী আমার ভগ্নিপতি সামশুল আলমকে জমি বিক্রির পরও দখল না ছাড়ায় তারা ঘর বাড়ি ভেঙ্গে দিয়েছে বলে আমি জানতে পারি এবং তারা স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের বিচারেও জমি ছেড়ে দেওয়ার কথা বললে তারা এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের কোন কথায় কান না দিয়ে ঐ জায়গায় বসবাস করে আসছিল। তাই তারা তাদের ঘরটি ভেঙ্গে দিতে বাধ্য হয়।
No comments:
Post a Comment